রবিবার, ০১ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
ড.আজিজুল আম্বিয়ার লেখা প্রবন্ধের বই ‘গৌরবময় ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অন্বেষণ’ পাওয়া যাচ্ছে বইমেলাতে কুষ্টিয়ায় মহিলাদের খেলাধুলা উপ-কমিটির সভা অনুষ্ঠিত মিরপুরে বিএনপি-জামায়াতের ১৪ নেতাকর্মীর নামে মামলা,গ্রেফতার-৪ কুষ্টিয়ায় ব্রীজ নির্মাণে অনিয়মের প্রতিবাদ ও মানববন্ধন পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান : ৩০ লক্ষাধিক ইট ধ্বংস ভেজাল গুড় তৈরীর অপরাধে জেল-জরিমানা কুষ্টিয়া-মেহেরপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের উন্নতিকরণ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন দুদকের পরিচালক হলেন কাজি সায়েমুজ্জামান মেধাবী ছাত্র আব্দুল্লাহ আল মামুন এর পাশে দাঁড়িয়েছেন নিঃস্বার্থ সেবা ফাউন্ডেশন জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে ইবিতে সভা
ঘোষণা:
দেশের প্রতিটি জেলায় সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।

অনুমতি পেলেই হল খোলা হবে: ইবি উপাচার্য

নিজস্ব প্রতিবেদক / ৪১৫ বার পড়া হয়েছে
আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২১, ৬:০৩ অপরাহ্ন

গণসময়.কম ॥ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুস সালাম বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) অথবা শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি পেলেই আবাসিক হলগুলো খুলে দেওয়া হবে। এখনও পর্যন্ত কোনো নির্দেশনা না আসায় আমরা এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। তবে শিক্ষার্থীদের হল খোলার যে দাবি, তা যৌক্তিক।
সোমবার (২৫ জানুয়ারি) গণস্বাক্ষর সম্বলিত একটি স্মারকলিপি উপাচার্যের কাছে জমা দেয় ইবি ছাত্র ইউনিয়ন সংসদ। এ স্মারকলিপি গ্রহণের সময় তিনি এসব কথা বলেন।
স্মারকলিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন ইবি ছাত্র ইউনিয়ন সংসদের সাধারণ সম্পাদক জি.কে সাদিক, সাংগাঠনিক সম্পাদক ইমানুল সোহান ও সদস্য সাকিব।
গত ১৩ জানুয়ারি আবাসিক হল ফি ও পরিবহন ফি মওকুফসহ তিন দফা দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়ন সংসদ। তিন দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষার্থীদের আবাসন নিশ্চিত করে পরীক্ষা গ্রহণ করা, করোনাকালে আবাসিক হল ফি, পরিবহন ফি ও অন্যান্য ফি মওকুফ করা এবং বিভিন্ন কাগজপত্র উত্তোলনে প্রশাসনিক জটিলতা নিরসন করা।
এ বিষয়ে ছাত্র ইউনিয়ন ইবি সংসদের সাধারণ সম্পাদক জিকে সাদিক বলেন, তিন দফা দাবিতে আমরা সমাবেশ করেছি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও কোনো ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। এ বিষয়ে তারা সাড়াও দেননি। তারই অংশ হিসেবে আমরা শিক্ষার্থীর কাছে গণস্বাক্ষর নিয়ে আজ তা ভিসির কাছে জমা দিয়েছি। আশা রাখছি দাবিসমূহ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অতিদ্রুত মেনে নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি নিরসন করবে।
ফি মওকুফের ব্যাপারে উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুস সালাম বলেন, একবছর ক্যাম্পাসে না থেকে তারা হল ও পরবিহন ফি কেন দিবে? এ ব্যাপারে আমিও একমত। তবে আমরা শিক্ষার্থীদের থেকে যে টাকা নেই তা বাজেটে রিফ্লেকটিভ হয়। তখন আয় রেখে বাকি টাকা সরকার দেয়। এটি আমাদের একটি সম্মিলিত সিদ্ধান্ত।
এর আগে একই দাবিতে গত ৯ জানুয়ারি ছাত্র সমাবেশ করে ইবি ছাত্র ইউনিয়ন সংসদ। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে সংসদের নেতারা।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন


এ জাতীয় আরো খবর...
এক ক্লিকে বিভাগের খবর